Ex Girlfriend 🖤

 #গল্পঃ_এক্স_গার্লফ্রেন্ড

#পর্বঃ_০১

👇

👇

বড় ভাইয়ের বউকে দেখতে গিয়ে চমকে উঠলাম।

-এটা কে?

সেই তানিয়া🤔 যাকে ৩ ইয়ার আগে হারিয়েছি।

কিন্তু তানিয়ার সাথে আমার ভাইয়ের বিয়ে কিভাবে?

মেয়েটা আমাকে দেখে রীতিমতো চমকে গেছে।

মেয়েটা ঘামতে শুরু করছে সাথে আমিও। কারন দুজন দুজনকে এখনো ভালোবাসি শুধু রিলেশনটাই নাই।

------

ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে দেখি সে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে। থাকারই কথা, কারন তানিয়াকে যে দেখবে তাঁরই পছন্দ হবে। ভদ্র চুপচাপ ও নিরব প্রকৃতির মেয়ে। সেই সাথে রূপবতী তো আছেই। কলেজে ফার্স্ট ইয়ারে উঠেই তার উপর ক্রাশ খাইছিলাম। কিন্তু সমস্যা ছিলো সে আমার সিনিয়র পুরা এক ইয়ারের। তখন সে সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে। তার পেছনে ঘুরঘুর করতাম যেটা তার মোটেও ভালো লাগতো না। তবে আমিও হাল ছেড়ে দেইনি। প্রতিদিন তার জন্য অপেক্ষায় থাকতাম রাস্তার পাশে। কিন্তু সে ফিরেও দেখতোনা, আচ্ছা চলুন অতীতে ফিরি নইলে বুঝবেন না।

-------

রাস্তার পাশে প্রতিদিন অপেক্ষায় থাকার পরও তার সাথে কথা বলতে পারতাম না। মেয়েটা কলেজে এসে মাঝে মাঝে আমার দিকে রাগি লুক নিয়ে তাকিয়ে থাকতো তবে বুঝতাম না কেনো তাকাতো। আমি আমার মতো তার জন্য অপেক্ষা করতাম। কলেজেও নজরে রাখতাম কখন কি করে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন। বুঝে গেছিলাম মেয়েটির সাথে আমার আর কথা বলা হবেনা। তাই ভাবলাম মেয়েটাকে একবার বলেই দেখি কি হয়।

-------

সেদিন সকাল সকাল বের হয়ে রাস্তার পাশে অপেক্ষা করছিলাম। যেহেতু সে আমার সিনিয়র তাই কলেজে বলার কোনো উপায় ছিলোনা বড় ভাইয়েরা তো আছেই। মেয়েটা ধীর পায়ে এগুতে লাগলো। আমার হার্টবিট বাড়তে লাগলো। মেয়েটা কাছে আসতেই বলে দিলাম..........

-Apu I Love You🌹🌹🌹

বিশ্বাস করুন মেয়েটা এমন ভাবে তাকাই🙄ছিলো সেদিন যে আমি প্রথমবার সরাসরি তার চোখের দিকে তাকিয়ে ভয় পেয়ে গেছিলাম। আর কোনো কিছু শোনার অপেক্ষা না করেই দৌড়🏃🏃🏃🏃🏃🏃🏃

--------

কিন্তু বেশিক্ষন দৌড়াতে পারিনি। আনমনে দৌড়ানোর সময় একটা বাইক এসে মেরে দিয়ে যায় আমাকে। রাস্তার মাঝখানে পড়ে ব্যাথায় কাৎরাচ্ছি। অনেকটা কেটে গেছে, মাথাও ফেটে গেছে উঠতে পারতেছিনা।

চোখ বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত শুধু তানিয়াকেই দেখেছিলাম আর চোখ খোলার পরও তাকেই দেখলাম।

মেয়েটা হাসপাতালে নিয়ে আসছে। আমার মাথার পাশে বসে বসে কাদতেছে😭😭😭

মেয়েটার মায়াবী মুখটা এখনো আমার চোখে ভাসে।

সেদিন কিছু বলতে পারিনি তবে বুঝে গেছিলাম মেয়েটও আমাকে ভালোবাসে।

-------

যাওয়ার আগে তানিয়া একটা কথাই বলে গেছিলো সেদিন। এরপর থেকে সাবধানে চলবা আর আপু বলছো কেনো? তাইতো ওভাবে তাকাইছিলাম। আর আমি তার চাহনী দেখে সোজা হাসপাতালে।

রিলেশন ছিলো এক বছর। তার বাবার ট্রান্সফার আর তার পরিক্ষার পর অন্য যায়গায় চলে যাওয়া এই দুটা কারনেই ব্রেকআপ হয়েছিলো আমাদের?

-এটাই ভাবছেন?

না আসলে এসবের কিছুই না। সে আরেকটা ছেলের সাথে মেলামেশা করতো যেটা আমার মোটেও ভালো লাগতো না। অনেক বার মানা করার পরও সে শুনেনি।

একদিন বলেই দিয়ে ছিলাম কি এমন রিলেশন তোমাদের যার জন্য সেদিন একটা থাপ্পড় মেরে ব্রেকআপ করে দিছিলো।

-------

অনেক কষ্ট পাইছিলাম সেদিন। তার কিছুদিন পর দেখলাম সত্যিই ছেলেটার সাথে রিলেশন আছে তার। আর কি আমি ছেড়ে দিলাম এই শহর। চলে আসলাম ঢাকা। তারপর কেটে গেছে ৩ ইয়ার। তানিয়ার সাথে আর দেখাও হয়নি কথাও হয়নি। তবে ফেসবুক আইডিটা ছিলো। প্রতিদিন তার টাইমলাইন ঘুরে আসতাম। আর দেখতাম মেয়েটা ছবি আপলোড দিছে সেই ছেলেটাকে সাথে নিয়ে।

-------

চলুন বাস্তবে ফিরি, অতিত খুবই বোরিং বাস্তবটা উত্তেজনায় ভরপুর!!

আব্বুর ডাকে ঘোর কাটলো।।

-আরিফ কেমন লেগেছে তোর?(আব্বু)

-আব্বু বিয়েটা ভাইয়ার তাকে জিজ্ঞেস করলেই পারো (আমি)

ভাইয়া আমার দিকে রাগি লুক নিয়ে তাকালো। আমি আপন মনে হাসতে লাগলাম। আমার আর তানিয়ার সম্পর্কটা ক্রস কানেকশন। প্রথমে বড় আপু তারপর গার্লফ্রেন্ড তারপর এক্স গার্লফ্রেন্ড আর আজকে ভাবি।

হি😁হি😂হি🤣

------

-ভাবি কেনো বললাম জানেন?

কারন মেয়েটাকে সবারই পছন্দ হয়েছে। হঠাৎ আমি তাকালাম তানিয়ার ঠিক পেছনে তার ছোট বোন আশা। অনেক বড় হয়ে গেছে আর তানিয়ার মতোই সুন্দরী।

মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমিও এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ভাবছি দুই ভাই এক বাড়িতেই বিয়ে করবো। তবে তানিয়ার দিকে তাকিয়ে আরেকটা জিনিস ভাবিয়ে তুললো🤔🤔

-ছেলেটার কি হলো? তাহলে কি ব্রেকআপ হইছে।

কাজের চাপে লাস্ট দু-তিন মাস তানিয়ার প্রোফাইল চেক ই করা হয়নি। সে যাই হোক, আব্বু নিলয়কে বললো.......

-তোরা যা কথা বল আলাদা রুমে।

নিলয় আবার আমাকে নিয়ে গেলো। বলেনতো কেমন লাগে।।

আমি রুমের সামনে দাড়িয়ে আছি হঠাৎ আশা আসলো

-ভাইয়া একা দাড়িয়ে যে?(আশা)

-কি করবো বলো তাদের সাথে তো আর যেতে পারবোনা।(আমি)

-আচ্ছা চলুন আপনাকে পুরো বাড়িটা ঘুরিয়ে দেখাই (আশা)

-আচ্ছা চলো🚶

--------

মেয়েটার পেছন পেছন হাটতে লাগলাম মেয়েটা সবকিছু দেখাতে লাগলো। সবশেষে গেলাম ছাদে।

-আচ্ছা তোমার নামটা কি?(আমি)

-আশা।

-নাইচ নেম।(আমি)

-জ্বি ভাইয়া আপনার নামটা কি?(আশা)

-আরিফ।(আমি)

-কি বললেন?(আশা)

-আরিফ।(আমি)

-ওয়াও চো নাইচ নেম।(আশা)

-আচ্ছা তুমি কোন ক্লাসে পড়?(আমি)

-ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার।(আশা)

-আচ্ছা তোমার নাম্বারটা দাওতো।(আমি)

-কেনো?(আশা)

-এমনি দাও।(আমি)

-সরি ভাইয়া নাম্বার দিতে পারবোনা।(আশা)

-আচ্ছা সমস্যা নাই।(আমি)

-তবে ফেসবুক আইডি পেতে পারেন।(আশা)

এতো মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। কথা বলা শেষ করে নিচে নামতেই ধাক্বা খেলাম তানিয়ার সাথে।

-স্যরি আমি আসলে দেখিনাই।(আমি)

-it’s ok(তানিয়া)

তার হাতের আলতো স্পর্শ মনটাকে আবারও আঘাত করলো। শুকিয়ে যাওয়া ক্ষতটা আবারও ভিজে উঠলো। চোখ জলে ভিজে উঠার আগেই চলে আসলাম

--------

বাসা থেকে বের হয়ে গাড়িতে বসলাম গিয়ে। সবাই কথা বলতেছে ভিতরে। আব্বু কিছুক্ষন তাকিয়ে ছিলো আমার দিকে তবে কিছু বুঝতে পারেনি তার আগেই চলে এসেছি।

লাস্ট যেদিন তার হাত ধরে হাটছিলাম সেদিন খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরেছিলো আর বলেছিলো ভালোবাসি। কখনো ছেড়ে যাবোনা। অথচ সেই আজ কত দূরে,

আজ অনেক দিন পর সেই আলতে স্পর্শে অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। চোখটা ভিজে গেছে, হ্যাঁ ৩ ইয়ারেও নিজেকে বদলাতে পারিনি। এখনো বাচ্চাদের মতো কান্না করি। ইমোশনগুলা আর গেলো না। গাড়িতে বসে ভাবছি তানিয়ার কথা🤔🤔

কিছুদিন পরই সে আমার ভাবি হয়ে যাবে। তখন সামলাবো কিভাবে নিজেকে? বাসায়ই থাকবোনা তখনই ভালো হবে।

--------

বসে বসে অতীত আর ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতেছি হঠাৎ আশা মেয়েটা এসে ডাক দিলো!

-ভাইয়া?(আশা)

কোনমতে চোখটা মুছে উত্তর দিলাম......

-হ্যাঁ বলো।(আমি)

-নাম্বারটা ......(আশা)

-00966504792422(আমি)

-আমি কল দিবো রাতে।(আশা)

-আচ্ছা দিও।(আমি)

মেয়েটা চলে গেলো🚶 তানিয়ার তো বিয়ে হয়ে যাবে

আমাকেও বিয়ে করতে হবে। বিয়ে তো আশাকেই করবো আর সেটা একসাথেই।

তারপর রোমান্স করবো তানিয়াকে দেখিয়ে দেখিয়ে।।

-------

আমি কেনো একা থাকবো। সে তো কখনো কষ্ট পায়নি আমি কেনো পাবো? আমাকে ছেড়ে দেওয়ার পর তার জীবনে অন্যকেউ ছিলো। আর তাকে ছেড়ে দেওয়ার পর এখন তার বিয়ে। খারাপ থাকার তো কোনো কারনই নাই। তার একাকীত্ব দূর করার জন্য সবসময় কেউ না কেউ ছিলোই। তবে আমি কেনো আজও একা আছি। কেনো নিজে নিজেই কষ্ট পাচ্ছি।।

সে পারলে আমি কেনো পারবোনা। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো আশাকে ভালো লাগছে। মেয়েটাও আমাকে পছন্দ করে মনে হয়। এই সুযোগে বিয়েটাও সেরে ফেলা যাবে। একাও থাকতে হবেনা কষ্টও পেতে হবেনা।।

-কিরে চলে আসলি কেনো?(আব্বু)

-এমনি।(আমি)

সবাই গাড়িতে উঠলো, ড্রাইভার গাড়ি স্টার্ট করলো।

-ভাইয়া মেয়ে পছন্দ হইছে তো?(মিম)

-আমি কি বলবো তোদের পছন্দ হইছে নাকি সেটা বললেই হয়।(নিলয়)

-আমাদের তো অনেক পছন্দ হইছে কিরে আরিফ তোর কেমন লাগছে মেয়েটাকে?(আম্মু)

হি😁হি😂হি🤣 যে মেয়ের ভালোবাসার জন্য আজও চোখের পানি ফেলি। আর আমাকে বলতেছে মেয়েকে কেমন লাগছে।

-মেয়ে তো দেখতে সুন্দর আছে আর ভাইয়ার সাথে মানাবেও ভালো।(আমি)

-তাহলে হয়েই গেলো। রাতে ওদের ফোন দিয়ে জানাবো বিয়ের কথা।(আব্বু)

-সেটাই ভালো হবে, আমিও একটা ভাবি পাবো।(মিম)

-কিরে তুই কবে বিয়ে করবি?(মিম)

-করবো করবো কিছুদিন পর সবকিছু গুছিয়ে নেই তারপর। কিন্তু তার আগে তোকে বিয়ে দিয়ে দিবো। (আমি)

-আম্মু দেখো কি বলে।(মিম)

-হা😀হা😀হা😀

-------

ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে দেখলাম মিটি মিটি হাসতেছে

সবারই পছন্দ হইছে অনেক। কোনো ঝামেলা করে লাভ নাই। ভাইয়ার সাথে বিয়ে হচ্ছে হোক। আর এমনিতেও আমি আর ওকে বিশ্বাস করতে পারবোনা।

যতই ভালোবাসি বিশ্বাস একবার ভেঙে গেলে আর জোড়া লাগেনা। তবে মেয়েটার ছলছল চোখের চাহনী আমাকে কষ্ট কেনো দিতেছে।।

------

বাসায় এসে রুমে গিয়ে ফোনটা রেখে গোসল করতে গেলাম। নিজেকে সামলাতে হবে এতো ইমোশনাল হলে চলবেনা। একটা মায়াজাল আমাকে জড়িয়ে রেখেছে।

না পারি ভুলে থাকতে না পারি ফিরতে। সব রাস্তা যে বন্ধ। নিরব অনুভূতিই বেশি কষ্ট দেয়😥😥

---------

গোসল শেষ করে বাইরে আসলাম। অনেক বার ভাবলাম আর ভাববোনা তার কথা তারপরও পারলাম না। কেনো জানি তার কথাই ভাবতে ইচ্ছা করছে।

কেনো যে দেখা হইছে আল্লাহই জানে। কখনো ভাবিনি এভাবে দেখা হয়ে যাবে। যাই হোক দেখা হইছে এরপর কথা হবে। আরও অনেক কিছুই হয়তো হবে। তবে তার আগেই আশাকে নিজের করে নিবো। যাতে কষ্টটা কমে যায়। আর আশাকে ভালোবাসতে পারলে তো কথাই নাই। তখন আর মনে থাকবেনা তানিয়াকে।

রাতে খাওয়া শেষ করে ছাদে দাড়িয়ে আছি। সিগারেট জিনিসটা ছাড়া আমি আর আমার গল্প দুইটাই অসম্পূর্ণ

------

প্যাকেট থেকে সিগারেট বের করে কেবল ধরাইছি।

সেই সময় ফোন আসলো☎☎☎

-হ্যালো।(আমি)

-আসসালামু আলাইকুম।(ওপাশ থেকে)

-ওয়ালাইকুম আসসালাম।(আমি)

-জ্বী চিনতে পারছেন আমাকে? (ওপাশ থেকে)

-স্যরি কে আপনি?(আমি)

-আশা!

-ওহ সরি তুমি?(আমি)

-হুম।(আশা)

-তো কেমন আছো বলো।(আমি)

-জ্বি ভালো আপনি?(আশা)

-হুম ভালো।(আমি)

-আপনি কি ফ্রি আছেন?(আশা)

-হ্যাঁ কেনো?(আমি)

-না মানে কালকে দেখা করতাম একটু সময় হবে?(আশা)

-জ্বি কোথায় দেখা করবা বলো।(আমি)

-আচ্ছা সকালে ***** এই যায়গায় আইসেন।(আশা)

-ঠিক আছে।(আমি)

তারপর আরও কিছুক্ষণ কথা বলে কল কেটে দিলো

কিন্তু বুঝতে পারতেছিনা আশা কেনো কালকে ডাকলো

সে কি একা আসবে নাকি তানিয়া ও সাথে আসবে?

।

।

🚶🚶_______চলবে_না______দৌড়াবে_______🏃🏃

কিছু কথা সবার জন্য একটু পড়ে নিবেন সবাই প্লিজ

লাইক কমেন্ট করে উৎসাহ দিবেন কারন ভালো সাড়া না ফেলে লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি, তাই অবশ্যই ভালো খারাপ কমেন্ট করে জানাবেন, কেমন হলো গল্পটা সরাসরি কমেন্টে বা ইনবক্সে জানাবেন,

সবার কমেন্ট রিপ্লাই দেয়া সম্ভব না তাই একটু কষ্ট করে ইনবক্স করে Thanks দিয়ে জানাবেন, কারন আপনাদের মতামতই আমার অনুপ্রেরণা, গল্প পাগল/পাগলীরা চাইলে আমাকে এড বা ফলো করতে পারেন, কারন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান মুল্যবান আমার কাছে, তাই ইচ্ছা হলে বন্ধু বানাবেন, আর আমার এই লিংক পেইজে

https://www.facebook.com/mdarif.mize.92

অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প আছে, পড়ে আসবেন, আশা করি অনেক ভালো লাগবে, বিনিময়ে কিছুই দিতে হবেনা, ভালো থাকুক সবাই ও তাদের ভালোবাসা গুলো, গল্পটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন, অথবা মেনশন করে পড়ার সুযোগ করে দিবেন, ধন্যবাদ!!!!!  মোহাম্মদ আরিফুর রহমান আরিফ 

👉পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন, ধন্যবাদ👈