প্রাণবন্ত ভালোবাসা ।
লেখক ঃ মায়া নদীর মন মাঝি ।
লেখক ঃ মায়া নদীর মন মাঝি ।
৭ বছর পর কোন এক শপিংমলে হঠাৎ দেখা । ছোট একটা বাচ্ছা কোলে দারিয়েছিল ।
চুল গুলো ছোট ছোট , অথচ এক সময় ওর লম্বা চুলের ক্রাশ ছিল ও নিজেই ।
৭ বছরে কত পরিবর্তন হয়েছে ।
ভেবেছিলাম দূর থেকে দেখেই চলে যাবো ।
কিন্তু মন টাকে আর মানাতে পারলাম না ।
আমি জানি ও আমাকে চিনতে পারবে না , গেলো ৭ বছরে যে আমারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে ।
কেমন আছো ঋতু ?
--- জী ভালো , কিন্তু আপনি কে ?
আমি সৃজন । চিনতে পারছ না ?
--- না ঠিক চিনলাম না , কোন সৃজন? আমি কি আপনাকে চিনি ?
আমার যত টুকু ধারণা ছিল তোমার প্রতি , সে ধারণা থেকে বললে তুমি আমাকে আমার চাইতে বেশি চেনো ।
--- হে আমার কাছে আপনার কণ্ঠ টা বেশ পরিচিত লাগে । কিন্তু আমি আপনাকে কখনো দেখেছি বলে মনে হয় না ।
ঠিক বলেছ আমার এই চেহারা তুমি কখনোই দেখো নি , কিন্তু আমাকে দেখেছো বহুবার ।
চুল গুলো ছোট ছোট , অথচ এক সময় ওর লম্বা চুলের ক্রাশ ছিল ও নিজেই ।
৭ বছরে কত পরিবর্তন হয়েছে ।
ভেবেছিলাম দূর থেকে দেখেই চলে যাবো ।
কিন্তু মন টাকে আর মানাতে পারলাম না ।
আমি জানি ও আমাকে চিনতে পারবে না , গেলো ৭ বছরে যে আমারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে ।
কেমন আছো ঋতু ?
--- জী ভালো , কিন্তু আপনি কে ?
আমি সৃজন । চিনতে পারছ না ?
--- না ঠিক চিনলাম না , কোন সৃজন? আমি কি আপনাকে চিনি ?
আমার যত টুকু ধারণা ছিল তোমার প্রতি , সে ধারণা থেকে বললে তুমি আমাকে আমার চাইতে বেশি চেনো ।
--- হে আমার কাছে আপনার কণ্ঠ টা বেশ পরিচিত লাগে । কিন্তু আমি আপনাকে কখনো দেখেছি বলে মনে হয় না ।
ঠিক বলেছ আমার এই চেহারা তুমি কখনোই দেখো নি , কিন্তু আমাকে দেখেছো বহুবার ।
(৭ বছর আগে )
ঋতু - কি বেপার এতো দেরি করে আসছ কেন ?
সৃজন- মানে কি ? প্রতিদিন তুমি দেরি করে আসতে পারো , একদিন আমি দেরি করে আসতে পারি না ?
ঋতু - কাছে আসবেনা । কি বেপার হাত ধরলে কেন ? হাত ছাড়ো , হাত ধরবেনা ।
সৃজন- ওকে ধরলাম না তোমার স্বর্ণমতি হাত ।
ঋতু - কাছে বসছো কেন ? যাও দূরে গিয়ে বসো ।
সৃজন- কেন ' দূরে যাবো কেন ?
ঋতু - কারন ডিস্টেন্সে ভালোবাসা বাড়ে ।
সৃজন - ওহ এই জন্যই তো বলি আমি হাত ধরলে তোমার সমস্যা হয় কেন ? আমি কাছে বসলে তোমার সমস্যা হয় কেন ?
ঋতু - মানে কি সৃজন ?
সৃজন - মানে হচ্ছে এখন আর আমাকে ভালো লাগে না , এখন আমি হাত ধরলে তোমার সমস্যা হয় ,
তা কে সে ' যার জন্য আমার প্রতি তোমার ভালোবাসা কমতে শুরু করছে ?
যার জন্য আমাকে দূরে ঠেলে দিচ্ছ ...
ঋতু - কি বলছ আবল তাবল ''-
সৃজন - না আবল তাবল না যা সত্যি তাই বলছি ।
ঋতু - দেখো আমি কিন্তু এখন চলে যাবো ।
সৃজন - ওকে যেতে চাইলে যাও , মানা করছে কে ?
আমার এতো শখ নাই কারো সাথে জোড় করে প্রেম করার ?
ঋতু - ওকে ঠিক আছে থাক তুই এখানে , আমি গেলাম ।
ঋতু - কি বেপার এতো দেরি করে আসছ কেন ?
সৃজন- মানে কি ? প্রতিদিন তুমি দেরি করে আসতে পারো , একদিন আমি দেরি করে আসতে পারি না ?
ঋতু - কাছে আসবেনা । কি বেপার হাত ধরলে কেন ? হাত ছাড়ো , হাত ধরবেনা ।
সৃজন- ওকে ধরলাম না তোমার স্বর্ণমতি হাত ।
ঋতু - কাছে বসছো কেন ? যাও দূরে গিয়ে বসো ।
সৃজন- কেন ' দূরে যাবো কেন ?
ঋতু - কারন ডিস্টেন্সে ভালোবাসা বাড়ে ।
সৃজন - ওহ এই জন্যই তো বলি আমি হাত ধরলে তোমার সমস্যা হয় কেন ? আমি কাছে বসলে তোমার সমস্যা হয় কেন ?
ঋতু - মানে কি সৃজন ?
সৃজন - মানে হচ্ছে এখন আর আমাকে ভালো লাগে না , এখন আমি হাত ধরলে তোমার সমস্যা হয় ,
তা কে সে ' যার জন্য আমার প্রতি তোমার ভালোবাসা কমতে শুরু করছে ?
যার জন্য আমাকে দূরে ঠেলে দিচ্ছ ...
ঋতু - কি বলছ আবল তাবল ''-
সৃজন - না আবল তাবল না যা সত্যি তাই বলছি ।
ঋতু - দেখো আমি কিন্তু এখন চলে যাবো ।
সৃজন - ওকে যেতে চাইলে যাও , মানা করছে কে ?
আমার এতো শখ নাই কারো সাথে জোড় করে প্রেম করার ?
ঋতু - ওকে ঠিক আছে থাক তুই এখানে , আমি গেলাম ।
পরের দিন আবারো লেট । আজকে কিছু বলছে না ঋতু ।
সৃজন - কি বেপার আজকে মহারানী চুপ কেন ?
ঋতু - সৃজন তুমি কি সত্যি সত্যি আমাকে ভালোবাসো ? নাকি শুধুই টাইমপাস ?
সৃজন - মানে কি তুমি আমাকে এইরকম ভাবতে পারলা ''ছি ''
ঋতু - না মানে আমি এটা মিন করে বলিনি ।
সৃজন - হাত ছাড়ো ,
ঋতু - কেন ?
সৃজন - তুমি আর আমার সাথে একটা কথাও বলবা না ।
ঋতু - প্লীজ তুমি এমন করছ কেন ?
সৃজন - কিসের প্লীজ হুহ ... তুমি সবসময় আমার সাথে এমন করো ।
আমার কাছে তো মনে হয় যে আমি তোমার সাথে জোড় করে প্রেম করছি ।
আমার কাছে তো মনে হয় তুমি আমাকে ছাড়তে পারলেই খুশি ।
একটু দেরি হলে কাছে আসতে পারবো না , হাত ধরতে পারবো না ইত্যাদি ইত্যাদি ।
আরে আমি কি ইচ্ছা করে লেট করি নাকি ।
প্রতিদিন আমাকে ছুটতে হয় চাকরীর পিছে । বাড়ি থেকে বলেছে আমাকে আর লেখা পড়ার খরচ দিতে পারবে না ,
যদি পারি নিজের টাকা দিয়ে পড়তাম না হয় না ।
প্রত্যেক টা মুহূর্ত আমাকে একটা না একটা টেনশন নিয়ে চলতে হয় ।
( ঋতু কাঁদছে , কাঁদছে তো কাঁদছে । কাঁদতে কাঁদতে কান্নার বন্যা ভাসিয়ে দিয়েছে । )
সৃজন - ঐ ফেত কান্দুনি কাঁদবা না , কাঁদলে জুড়ে জুড়ে কাঁদো । কান্না শেষ হলে বলিও খুব ক্ষিদা লাগছে খেতে হবে ।
তাছারা একটা খুসির খবর আছে ।
ঋতু - ( একটু হাসিমুখে ) কি সেটা ?
সৃজন - কান্না না থামাইলে কেমনে কমু ।
আসে পাশে কেউ নাই , ঋতু সৃজন কে জড়িয়ে ধরলো ।
ঋতু - এবার বল কি সেই খুসির খবর ?
সৃজন - খবর টা হচ্ছে আমি একটা ল্যাবরাটরিতে পার্ট টাইম জব পেয়েছি । বেতন ও খুব একটা খারাপ না ।
যাই হোক এভাবেই কেটে যায় কয়েক মাস , ঝগড়া কিন্তু প্রতিদিনই হয় , তবে একটা নিয়ম ভালো আছে যতই ঝগড়া হোক রাতে কিন্তু কেউ কারো সাথে কথা বলা ছাড়া ঘুমাতে পারে না ।
রাতে যে কথা বলবে সেই কথার মাঝেও ঝগড়া থাকবেই ।
একদিন সকালে সৃজন অফিসে যাবে , ঋতু সৃজন কে ফোন করে বল্ল তুমি একটু ওয়েট করো আমি আসছি ।
তো ঋতুর আসতে একটু দেরি হয়েছে ।
অফিসে যাবার সময় একটু দেরিই কিন্তু অনেক দেরি ।
এই দেরির কারনে রাগারাগি করে অফিসে চলে গেলো সৃজন ।
( ৭ বছর পর শপিংমলে )
ঋতু - হ্যাঁ সেই যে সৃজন অফিসে গেলো আজ পর্যন্ত আসেনি ।
ঋতু - একটা কথা বলি ?
সৃজন - বলো ...
ঋতু - আচ্ছা তোমার চেহারা এমন হয়েছে কেন ?
সৃজন - সেদিন রাগারাগি করে অফিসে যাবার পর সেখানে বস ও রাগারাগি করলো আমার সাথে ,
মন মেজাজ সব খারাপ ছিল , কিছু ক্লুরোসিভ কেমিক্যাল রিসাইকেল করার দরকার ছিল ,
আর সেখানে রিসাইকেল করার সময় পাশ থেকে একটা কাপড়ের রোল পড়ে সেই বাকেটের উপর আর সেখান থেকে কেমিক্যাল এসে পড়ে আমার মুখে , সাথে সাথে পুড়ে যায় মুখ টা ।
মনে আছে একদিন তুমি বলেছিলে আমি দেখতে রাজপুত্রের মত , আর এ জন্যই তুমি আমাকে এতো ভালবাসতে ।
কিন্তু এই পোড়া মুখ নিয়ে আমি কিভাবে তোমার সামনে যেতাম বলো ।
আমি সবসময় চেয়েছি তোমার জীবনে যেন রাজকুমার এর চেয়ে আরও ভালো কেউ আসে ।
প্রথমে ভেবেছি তোমার কাছে যাবো , তার পরে ভেবেছি না এই মুখ নিয়ে তোমার কাছে যাবো না ।
দূর থেকে দেখবো , কিন্তু দূর থেকে দেখলে তো আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবো না ,। তাই একেবারেই দূরে চলে গিয়েছি ।
এখন অবশ্য আরও বেশি সুন্দর হয়েছি প্ল্যাস্টিক সার্জারি করে , কিন্তু লাভ নেই , ভালো লাগে না এই সুন্দরতা ।
যাইহোক তোমার বাবু টা খুব সুন্দর ।
ঋতু - হুম তবে এটা আমার না আমার ছোট বোনের ।
সৃজন - ওহ আচ্ছা তুমি তো অনেক চেঞ্জ হয়ে গিয়েছ , চুল ছোট ছোট করে ফেলেছ । না ভালোই লাগে দেখতে ।
ঋতু - হুম জানি এই চোখে আমি যেমনি হই না কেন , আমি সবসময় ভালোই থাকব ।
সৃজন - আচ্ছা বাদ দাও পুরনো কথা , তোমার স্বামী কি করেন ?
ঋতু - একটু হেসে --- আমি এখনো বিয়ে করি নি । আর এই যে ছোট ছোট চুল দেখছ , এটাই তার প্রমাণ ।
তুমি যাবার পর বাসা থেকে অনেক চাপ দিচ্ছিল বিয়ের জন্য , কিন্তু আমি যে তোমাকে ছাড়া আর কাউকে বিয়ে করবো না ।
অন্য দিকে ছোট বোন মিতু ও বিয়ে করতে পারছে না আমার জন্য ।
ওর বয়ফ্রেন্ড ওকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে , তাই বাদ্য হয়ে চুল গুলো ফেলে দিলাম , বাসা থেকে সবাই আমাকে সবার সামনে পাগল বলে সম্বোধন করতে লাগলো , এখনো করে , সবাই তো এখনো জানে যে আমি পাগল , কিন্তু সবাই এটা জানে না , আমি কিসের পাগল ।
আমি সত্যি এখনো তোমাকে খুব বেশি ভালোবাসি ।
সৃজন - আমিও ।
তার পড়ে তাদের বিয়ে হয় সংসার হয় ।
সুখি ফ্যামিলি ।
The End
( প্লীজ কেউ কপি করবেন্না )
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে পড়ার জন্য ।
আরেকটা কথা - আমি কিন্তু বেশি শিক্ষিত না সুতরাং ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
সৃজন - কি বেপার আজকে মহারানী চুপ কেন ?
ঋতু - সৃজন তুমি কি সত্যি সত্যি আমাকে ভালোবাসো ? নাকি শুধুই টাইমপাস ?
সৃজন - মানে কি তুমি আমাকে এইরকম ভাবতে পারলা ''ছি ''
ঋতু - না মানে আমি এটা মিন করে বলিনি ।
সৃজন - হাত ছাড়ো ,
ঋতু - কেন ?
সৃজন - তুমি আর আমার সাথে একটা কথাও বলবা না ।
ঋতু - প্লীজ তুমি এমন করছ কেন ?
সৃজন - কিসের প্লীজ হুহ ... তুমি সবসময় আমার সাথে এমন করো ।
আমার কাছে তো মনে হয় যে আমি তোমার সাথে জোড় করে প্রেম করছি ।
আমার কাছে তো মনে হয় তুমি আমাকে ছাড়তে পারলেই খুশি ।
একটু দেরি হলে কাছে আসতে পারবো না , হাত ধরতে পারবো না ইত্যাদি ইত্যাদি ।
আরে আমি কি ইচ্ছা করে লেট করি নাকি ।
প্রতিদিন আমাকে ছুটতে হয় চাকরীর পিছে । বাড়ি থেকে বলেছে আমাকে আর লেখা পড়ার খরচ দিতে পারবে না ,
যদি পারি নিজের টাকা দিয়ে পড়তাম না হয় না ।
প্রত্যেক টা মুহূর্ত আমাকে একটা না একটা টেনশন নিয়ে চলতে হয় ।
( ঋতু কাঁদছে , কাঁদছে তো কাঁদছে । কাঁদতে কাঁদতে কান্নার বন্যা ভাসিয়ে দিয়েছে । )
সৃজন - ঐ ফেত কান্দুনি কাঁদবা না , কাঁদলে জুড়ে জুড়ে কাঁদো । কান্না শেষ হলে বলিও খুব ক্ষিদা লাগছে খেতে হবে ।
তাছারা একটা খুসির খবর আছে ।
ঋতু - ( একটু হাসিমুখে ) কি সেটা ?
সৃজন - কান্না না থামাইলে কেমনে কমু ।
আসে পাশে কেউ নাই , ঋতু সৃজন কে জড়িয়ে ধরলো ।
ঋতু - এবার বল কি সেই খুসির খবর ?
সৃজন - খবর টা হচ্ছে আমি একটা ল্যাবরাটরিতে পার্ট টাইম জব পেয়েছি । বেতন ও খুব একটা খারাপ না ।
যাই হোক এভাবেই কেটে যায় কয়েক মাস , ঝগড়া কিন্তু প্রতিদিনই হয় , তবে একটা নিয়ম ভালো আছে যতই ঝগড়া হোক রাতে কিন্তু কেউ কারো সাথে কথা বলা ছাড়া ঘুমাতে পারে না ।
রাতে যে কথা বলবে সেই কথার মাঝেও ঝগড়া থাকবেই ।
একদিন সকালে সৃজন অফিসে যাবে , ঋতু সৃজন কে ফোন করে বল্ল তুমি একটু ওয়েট করো আমি আসছি ।
তো ঋতুর আসতে একটু দেরি হয়েছে ।
অফিসে যাবার সময় একটু দেরিই কিন্তু অনেক দেরি ।
এই দেরির কারনে রাগারাগি করে অফিসে চলে গেলো সৃজন ।
( ৭ বছর পর শপিংমলে )
ঋতু - হ্যাঁ সেই যে সৃজন অফিসে গেলো আজ পর্যন্ত আসেনি ।
ঋতু - একটা কথা বলি ?
সৃজন - বলো ...
ঋতু - আচ্ছা তোমার চেহারা এমন হয়েছে কেন ?
সৃজন - সেদিন রাগারাগি করে অফিসে যাবার পর সেখানে বস ও রাগারাগি করলো আমার সাথে ,
মন মেজাজ সব খারাপ ছিল , কিছু ক্লুরোসিভ কেমিক্যাল রিসাইকেল করার দরকার ছিল ,
আর সেখানে রিসাইকেল করার সময় পাশ থেকে একটা কাপড়ের রোল পড়ে সেই বাকেটের উপর আর সেখান থেকে কেমিক্যাল এসে পড়ে আমার মুখে , সাথে সাথে পুড়ে যায় মুখ টা ।
মনে আছে একদিন তুমি বলেছিলে আমি দেখতে রাজপুত্রের মত , আর এ জন্যই তুমি আমাকে এতো ভালবাসতে ।
কিন্তু এই পোড়া মুখ নিয়ে আমি কিভাবে তোমার সামনে যেতাম বলো ।
আমি সবসময় চেয়েছি তোমার জীবনে যেন রাজকুমার এর চেয়ে আরও ভালো কেউ আসে ।
প্রথমে ভেবেছি তোমার কাছে যাবো , তার পরে ভেবেছি না এই মুখ নিয়ে তোমার কাছে যাবো না ।
দূর থেকে দেখবো , কিন্তু দূর থেকে দেখলে তো আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবো না ,। তাই একেবারেই দূরে চলে গিয়েছি ।
এখন অবশ্য আরও বেশি সুন্দর হয়েছি প্ল্যাস্টিক সার্জারি করে , কিন্তু লাভ নেই , ভালো লাগে না এই সুন্দরতা ।
যাইহোক তোমার বাবু টা খুব সুন্দর ।
ঋতু - হুম তবে এটা আমার না আমার ছোট বোনের ।
সৃজন - ওহ আচ্ছা তুমি তো অনেক চেঞ্জ হয়ে গিয়েছ , চুল ছোট ছোট করে ফেলেছ । না ভালোই লাগে দেখতে ।
ঋতু - হুম জানি এই চোখে আমি যেমনি হই না কেন , আমি সবসময় ভালোই থাকব ।
সৃজন - আচ্ছা বাদ দাও পুরনো কথা , তোমার স্বামী কি করেন ?
ঋতু - একটু হেসে --- আমি এখনো বিয়ে করি নি । আর এই যে ছোট ছোট চুল দেখছ , এটাই তার প্রমাণ ।
তুমি যাবার পর বাসা থেকে অনেক চাপ দিচ্ছিল বিয়ের জন্য , কিন্তু আমি যে তোমাকে ছাড়া আর কাউকে বিয়ে করবো না ।
অন্য দিকে ছোট বোন মিতু ও বিয়ে করতে পারছে না আমার জন্য ।
ওর বয়ফ্রেন্ড ওকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে , তাই বাদ্য হয়ে চুল গুলো ফেলে দিলাম , বাসা থেকে সবাই আমাকে সবার সামনে পাগল বলে সম্বোধন করতে লাগলো , এখনো করে , সবাই তো এখনো জানে যে আমি পাগল , কিন্তু সবাই এটা জানে না , আমি কিসের পাগল ।
আমি সত্যি এখনো তোমাকে খুব বেশি ভালোবাসি ।
সৃজন - আমিও ।
তার পড়ে তাদের বিয়ে হয় সংসার হয় ।
সুখি ফ্যামিলি ।
The End
( প্লীজ কেউ কপি করবেন্না )
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে পড়ার জন্য ।
আরেকটা কথা - আমি কিন্তু বেশি শিক্ষিত না সুতরাং ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
নতুন নতুন ভালোবাসার গল্প,বাসর রাতের গল্প ও নতুন নতুন জোকস পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
উত্তরমুছুনwww.valobasargolpo2.xyz,
বাংলা মজার জোকস,
বাংলা কৌতুক,
হাসির কৌতুক,
bangla jokes,
bangali jokes, mojar jokes,
bangla funny koutuk,
hasir koutuk,
bangla koutuk,
ভালবাসার গল্প,
valobasar Golpo,
Sad Golpo,
মন করার গল্প,
bangla hasir koutuk doctor jokes