• Breaking News

    বুধবার, ৩০ মে, ২০১৮

    ❤️❤️ ভালোবাসার অপেক্ষা ❤️❤️


    ✍️অচেনা পথিক(নীল কাব্য)
    শুরুতেই পরিচয় দিয়ে নেই,,, আমি কাব্য, একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরী করি।আর যাকে নিয়ে এ গল্প তার নাম নিশি, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পড়ে....।
    চলুন গল্পে ফিরা যাক....
    .
    .
    .
    সকালবেলা অফিসে যাওয়ার জন্য গেট দিয়ে
    বের হয়েছি এমন সময় উপর তলার
    আন্টি ডাক দিলেন ।
    আমি উপরে তাকিয়ে দেখি আন্টি বারান্দায়
    দাড়িয়ে আছে ।
    -জি আন্টি বলেন !(আমি)
    -তুমি কি অফিসে যাচ্ছ বাবা ?(আন্টি)
    -জি আন্টি ।
    -বাবা একটা উপকার
    করবে ?
    -জি আন্টি বলেন ।
    -আজকে নিশির বাবা
    বাসায় নেই আর
    আমার শরীরটাও ভাল
    যাচ্ছে না । তুমি
    কি নিশিকে একটু স্কুলে
    নামিয়ে
    দিতে পারবে ।
    নিশি ?
    এই সকাল বেলা করে ?
    আমার মনের
    ভিতর একটা সুক্ষ আনন্দ
    বয়ে গেল । আজ তাহলে নিশির সাথে রিক্সায় চড়া
    হয়েই যাবে !
    ভালতো !
    আমি রিক্সা নিয়ে নিশির
    জন্য
    অপেক্ষা করতে লাগলাম ।
    কিছুক্ষন
    পরেই নিশি নিচে নেমে এল
    । পরনে
    স্কুল ড্রেস আর হাতে
    পানির ফ্লাক্স ।
    আমার কেন জানি নিশিকে
    দেখে
    হাসি চলে এল ।
    যেন পিচ্চি একটা বাচ্চা !
    কিন্তু এই পিচ্চি মেয়ের সে
    কি ভাব !
    আমি নিজে কত বার নিজে
    রিক্সায়
    নিয়ে ঘুরতে চেয়েছি কিন্তু
    নিশি
    আমাকে একদমই পাত্তা
    দেয় নি ।
    এই তো মাস খানেক
    আগের কথা । আমি
    রিক্সায় করে আসছিলাম ।
    দেখি
    নিশি ওর স্কুলের সামনে
    দাড়িয়ে
    আছে । গেটের কাছে ।
    বোধহয় ওর
    মায়ের জন্য অপেক্ষা
    করছে ।
    আমি এই ব্যাপারটা এখনও
    ঠিক বুঝি না
    । এতো বড় মেয়েকে কেউ
    সাথে করে
    স্কুলে নিয়ে যায় ? আবার
    সাথে করে
    স্কুল থেকে নিয়ে আসে ?
    আমার তো মনে হয়
    নিশির বান্ধবীরা
    এই ব্যাপারটা নিয়ে
    হাসিহাসি করে
    । আমি রিক্সা থামিয়ে
    নিশিকে
    বললাম
    -বাসায় যাবে না ?
    নিশি কেমন মুখ শুখনো
    করে বলল
    -জি যাবো ।
    -তা এখানে দাড়িয়ে কেন
    আছো ?
    -আম্মু আসবে ।
    -তোমার স্কুল -তোমার স্কুল ছুটি হয়
    কয়টায ?
    -দেড়টায় ।
    আমি ঘড়ি দেখলাম । প্রায়
    দুটো বেজে
    গেছে ।
    -আরে অনেক্ষণ ধরে
    অপেক্ষা করছো
    তো । আসো ! আমার
    সাথে আসো ।
    -জি না । আম্মু বকবে ।
    -আরে বকবে না । এসো ।
    -জি না আপনি চলে যান ।
    আপনার
    সাথে রিক্সায় চড়বো না ।
    আমি আরো কিছু বলতে
    চাইলাম কিন্তু
    বললাম না । আসে পাশের
    কয়েকজন
    কৌতুহলী চোখ আমাদের
    উপর ছিল ।
    আমি কিছু না বলে চলে
    এলাম । মনের
    ভিতর সুক্ষ একটা অপমান
    বোধও হচ্ছিল

    যখন বাসায় আসলাম তখন
    দেখি নিশির
    আম্মু বাসা থেকে বের
    হচ্ছে । আমি
    কেবল আন্টিকে বললাম
    -নিশি স্কুলের সামনে
    দাড়িয়ে আছে

    -আজকে একটু দেরী হয়ে
    গেছে ।
    -হুম । আমি ওকে নিয়ে
    আসতে
    চেয়েছিলাম কিন্তু ও
    আমার সাথে
    আসতে চাইলো না ।
    আন্টি আমার দিকে একটু
    তাকিয়ে
    থেকে চলে গেল তাড়াহুড়া
    করে ।
    সেদিন নিশিকে নিজে
    ডেকেও
    রিক্সায় চড়াতে পারি নাই
    আর আজকে
    নিশি নিজে এসে আমার
    রিক্সায়
    চড়তেছে !
    এই হল মজা !
    নিশি রিক্সায় উঠে
    বসলো ! কেমন যেন
    একটু জড়সড় আর চুপ চাপ !
    আমি আছি
    আনন্দে । মনের ভিতর
    একটা ফুর্তি ফুর্তি
    লাগছে ।
    মেয়ে হিসাবে নিশির সুনাম
    সারা
    এলাকা জুড়েই। অনেকে ওর
    সাথে
    সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা
    করেছে কিন্তু
    নিশি কাউকেই ঠিক পাত্তা
    দেয় নি ।
    আর ওর সাথে একই বাসায়
    বাড়িতে
    থাকার কারনে এমনিতেই
    পাড়ার অন্য
    ছেলে গুলোর ঈর্ষার পাত্র
    ছিলাম আর
    আজকে ওর সাথে রিক্সাতে
    চড়তে
    পেড়ে তো তাদের ঈর্ষার
    আগুনে আর
    একটু কেরোসিন ঢেলে
    দিলাম !
    আমি কেবল একটু অপেক্ষা
    করছি কেউ
    একজন দেখুক ! একজন
    দেখলেই সারা
    পাড়া জেনে যাবে ! আমি
    এদিক
    ওদিক দেখতে লাগলাম,
    কিন্তু কোথাও
    কেউ নাই ।
    নাহ ! পোলাপাইন কামের
    সময় থাকে
    না ।
    মোড়ের মাথায় এসে
    কাউকে আশা
    করেছিলাম কিন্তু এখানেও
    নাই ! অবশ্য
    এতো সকালে কেউ ঘুম
    থেকেই উঠে
    নাই মনে হয় !
    নাহ হল না !
    কাজ হল না !
    -কি ব্যাপার এতো বার
    এদিক ওদিক
    তাকাচ্ছেন কেন ? কাকে
    খুজছেন ?
    -যে কাউকে ?
    -মানে ?
    -মানে হল একজন কে
    খুজতে যে
    আমাদের কে একসাথে
    দেখুক !
    নিশি আমার দিকে কেমন
    অবিশ্বাসের চোখে
    তাকালো !
    তারপর বলল
    -আপনার কথা ঠিক বুঝতে
    পারলাম না !
    আপনি কেন চাচ্ছেন কেউ
    আমাদের
    দেখুক ?
    ......আমি অবাক হওয়ার ভান করে বললাম
    -আরে তোমার সাথে রিক্সায় উঠলাম
    এটা কেউ দেখবে না ?
    ...নিশি আমার থেকেও অবাক
    হওয়ার ভাব করে বলল
    -কেন শুনি ?
    -আরে সুন্দরী মেয়ের সাথে
    রিক্সায়
    উঠলাম যদি সেটা যদি
    কাউকে
    দেখাতেই না পারলাম
    তাহলে কি
    লাভ বল !
    নিশি কিছুক্ষন আমার
    দিকে তাকিয়ে
    থেকে বলল
    -আচ্ছা ! আমার সাথে
    রিক্সায় উঠলেন
    সেটাতে কোন অনুভুতি
    নাই কেউ
    দেখলো না এইটাই
    আপনার কাছে বড়
    ব্যাপার?
    এই বলে নিশি অন্যদিকে
    তাকালো !
    আমি কেবল অবাক হয়ে
    লক্ষ্য করলাম
    নিশি মুখ ভার করে
    ফেলেছে !
    -আরে ! তা হবে কেন ?
    তোমার সাথে
    রিক্সায় ওঠা সত্যি ......
    আমি কিছু বলতে গিয়ে
    থেমে গেলাম

    আমার মনে কেবল একটা
    প্রশ্নই দোলা
    দিল কি ব্যাপার নিশি এই
    ভাবে রাগ
    করলো কেন ?
    কেন রাগ করলো ?
    -এই ! শুনো !
    কোন খোজ নাই ! আমি
    যে ওর পাশে
    বসে আছি বা আমি যে ওকে
    কিছু
    বলতেছি কোন খোজ
    নাই !
    এই মেয়ে গুলাকে বোঝতে
    পারে কার
    সাধ্য ?
    সেদিন এই মেয়েই আমার
    সাথে
    রিক্সায় উঠতে চায় নাই
    আর আজকে যখন
    রিক্সায় উঠেছে আমি
    আনন্দিত কিনা
    এই নিয়ে রাগ করে বসে
    আছে । আশ্চর্য !!
    কি করবো ?
    আর খুব বেশি সময় নেই
    নিশির স্কুল
    আসতে ! মেয়েটা যদি মুখ
    গোমড়া
    করেই নেমে যায় তাহলে
    ব্যাপারটা
    কেমন হয়ে যাবে !
    জীবনের প্রথমে নিশির
    সাথে
    রিক্সায় উঠলাম আর শেষ
    হল একটা মুখ
    গোমড়া দিয়ে !
    আমি সাহস কর নিশির
    হাত ধরে এদিকে
    টান দিলাম ! একটা ঝাড়ি
    খাওয়ার
    সম্ভাবনা ছিল কিন্তু
    দেখলাম নিশি
    কিছু বলল না ! নিশি হাত
    ছাড়িয়ে
    নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে
    শান্ত
    কন্ঠে বলল
    -কি বলবেন বলেন ?
    -তোমার হাতে -তোমার হাতে কোন
    পাওয়ার ষ্টেশন
    আছে ? বা নেগেটিভ
    চার্জ ?
    -মানে কি ?
    -না তোমার হাত ধরেই
    আমার সারা
    শরীরে কেমন একটা
    কারেন্ট প্রবাহিকারেন্ট প্রবাহিত
    হল ! আমি মানে আমার
    রক্তের গ্রুপ এ
    পজেটিভ কিনা ! নেগেটিভ
    পজেটিভে সংঘর্ষ !!
    -ফাজলামো করেন ?
    -না সত্যি ! দেখ ! আর
    একবার হাত ধরতে
    দেও ঠিক আবার শক
    খাবো ! এই দেখো !
    এই বলে আমি আবার ওর
    হাত ধরলাম !
    এবং একটা শক খাওয়ার
    মত অভিনয়
    করলাম !
    নিশি আবার ওর হাত
    ছাড়িয়ে নিল !
    -আরে দেখো না !
    -হয়েছে ! আপনার আর ঢং
    করতে হবে
    না !
    নিশির মুখে হাসি ফুটলো !
    যাক
    হাসিতো ফুটলো !
    -আপনি খুব ফাজিল !
    -আর তুমি খুব সুন্দর !
    -হয়েছে ! লজ্জা শরম
    কিচ্ছু নাই !
    -আচ্ছা ! দাড়াও যাবার সময় তোমার
    খবরই আছে !
    -ইস ! আপনার সাথে গেলে
    তো !
    -মানে কি ? একা একা
    কিভাবে
    যাবা ? তোমার মায়ের না
    শরীর
    খারাপ ! এই জন্যই তো
    আমাকে
    দেহরক্ষী করে পাঠালো !
    -পাহারাদার !!
    -পাহারাদার ?
    আরো কিছু বলার ছিল
    কিন্তু দেখলাম
    নিশির স্কুল চলে এসেছে !
    নিশি
    নেমে গেল ! যাওয়ার সময়
    কেবল বলল
    -আমার স্কুল দেড় টায়
    ছুটি হয় !
    -আমি জানি !
    অফিসে দুইটার দিকে একটা মিটিং ছিল
    । মিটিং না করেই এলাম !
    এরকম দু-একটি মিটিং না করা কোন ব্যাপার না !
    রিক্সা নিয়ে এসে দেখি
    নিশি দাড়িয়ে আছে ।
    রিক্সা থামাতেই ও রিক্সায় উঠে
    বসলো !
    কোন কথা ছাড়াই ! আমি
    আসে পাশে
    একটু লক্ষ করে দেখলাম
    বেশ কিছু
    কৌতুহলী চোখ আমাদের দিকে
    তাকিয়ে আছে !
    -চলুন !
    রিক্সাওয়ালা মামাকে
    চালাতে
    বললাম
    -ওরা কি তোমার
    বান্ধবী ?
    -হুম !
    -তোমার বান্ধরী আমাদের দিকে এভাবে তাকিয়ে ছিল কেন ?
    -আপনাকে দেখছিল !
    -আমাকে ? কেন ?
    নিশি একটু হেসে বলল
    -এমনি !
    -আচ্ছা তুমি ওদের কি বলেছ ?
    -কি বলবো ?
    -না মানে একটা ছেলের
    সাথে একই
    রিক্সায় আসলে আবার
    যাচ্ছ ! তাদের
    মনে তো একটা কৌতুহল
    আসতেই পারে !
    তাদের কে কি বলেছ ?
    -শুনুন কি বলেছি বা কি
    বলবো সেটা
    আমার ব্যাপার ! আপনি
    আপনার টা
    চিন্তা করেন । আপনার ঐ
    পাড়ার
    লোকদের ফোন দেন ।
    সকাল বেলা না
    আফসোস হচ্ছিল কেউ
    দেখলো না !
    এখন
    দেখুক !
    -সত্যিই ফোন দেবো ?
    -দেন । আমারতো আর
    ভয় নাই !
    আমি একটু হাসলাম ।
    বললাম
    -না থাক ! কেউ দেখুক বা না
    দেখুক,
    কিছু যায় আসে না ! একই
    সাথে
    রিক্সায় চড়েছি এটাই বড়
    কথা !
    হঠাৎ নিশি রিক্সা দাড়াতে
    বলল !
    -কি হল ?
    -কিছু না !
    -তাহলেরিক্সা দাড়াতে
    বললে
    কেন ?
    নিশি আমার দিকে
    কিছুক্ষন তাকিয়ে
    থেকে বলল
    -এই জন্যই আপনার
    এতো দিনে কোন
    গার্লফ্রেন্ড হয় নাই !
    -মানে কি ?
    -মেয়েদের কিভাবে পটাতে
    হয়
    আপনার জানা নাই ! সকাল
    বেলা যখন
    সাহস করে হাত ধরেছিলেন
    মনে
    হয়েছিল নাহ, আমি যেই
    রকম
    ভেবেছিলাম আপনি সেই
    রকম না !
    কিন্তু এখন দেখছি সেই
    রকমই ।
    -মানে কি ?
    -মানে বুঝেন না । এই
    গরমের বেলায়
    একটা মেয়ে আপনার সাথে
    রিক্সায়
    যাচ্ছে ! মেয়েটার গরম
    লাগছে না ?
    -আচ্ছা ! বাতাস করবো ?
    গরম লাগছে ?
    আমার কথায় নিশি বেশ
    বিরক্ত হল !
    কিছুক্ণ সরু চোখে তাকিয়ে
    রইলো
    আমার দিকে তারপর
    চোখের ইশারায়
    দেখিয়ে দিল । আমি ওর
    চোখ ইশারার
    দিকে তাকিয়ে দেখালাম
    ওখানে
    একটা একটা আইসক্রিমের
    ভ্যান !
    আমি মুহুর্তের ভিতরেই
    বুঝে গেলাম
    কি করতে হবে ।
    আসলেই আমি একটা গাধা !
    নিশিকে
    তো আরো আগেই
    আইসক্রিম
    খাওয়ানোর দরকার ছিল ।
    লাফ দিয়ে দুটো চকবার
    কিনে আনলাম

    যখন আমাদের রিক্সাটা
    পাড়ার ভিতর
    এসে ঢুকলো দেখলাম
    মোড়ের কাছে
    আমাদের এলাকার বেশ
    কিছু
    পোলাপাইন দাড়িয়ে আছে
    । আমাকে
    আর নিশিকে এক রিক্সায়
    দেখে ওদের
    চোখ বড় বড় হয়ে গেছিল !
    ওদের সামনে
    দিয়ে যখন আমাদের
    রিক্সাটা
    যাচ্ছিল আমার নিজের
    কাছে তখন
    মনে হচ্ছিল যে আমি এই
    এলাকার
    রাজা ! নিজের রানী কে
    নিয়ে
    রিক্সা ভ্রমনে বের হয়েছি
    । মুখে একটা
    বিজয়ীর হাসি ! আমার
    প্রজা গুলো
    আমাকে দেখে সালাম
    ঠুকছে !
    বাসার কাছে যখন রিক্সা
    থেকে
    নামলাম নিশি আমাকে
    বলল
    -আপনার আশা তো পুরন
    হল ! সবাই তো
    দেখলো ! এখন নিশ্চই
    সবাইকে গিয়ে
    গাল গল্প দিয়ে বেরাবেন !
    -না ! না ! ছিঃ ! আমাকে
    দেখে
    তোমার এমন ছেলে মনে
    হয় ?
    -না্হ ! মনে হবে কেন !
    আমি জানি !
    শুনুন আমি আশা করবো
    আপনি যা
    বলবেন
    সত্যটা বলবেন !
    আমি বললাম
    -আচ্ছা আমি সত্যটাই
    বলবো !
    নিশি আমার কথা শুনে
    একটু খুশি হল মনে
    হল ! বলল
    -আপনি একটা কথা জানতে
    চেয়েছিলেন না ?
    -কোন টা ?
    -ঐ যে আমার বান্ধবীদের
    আপনাকে
    নিয়ে আমি কি বলেছি ?
    -হুম !
    -এই নিন ! এই কাগজে
    লেখা আছে !
    নিশি আমার দিকে একটা
    দুমড়ানো
    কাগজ এগিয়ে দিয়েই
    ভিতরে চলে
    গেল । চলে গেল বললে ভুল
    হবে ! দৌড়
    দিল !
    আমি কাগজটা খুলতেই
    একটা ধাক্কার
    মত খেলাম !
    সেখানে কেবল একটা
    শব্দই লেখা
    ছিল !
    "বয়ফ্রেন্ড" !!!
    আমি তো পুরাই বেকুব হয়ে গেলাম....
    দৌড়ে বাসায় ফিরলাম এবং আম্মুকে দিয়ে নিশিদের বাসায় বিয়ের প্রস্তাব পাঠালাম....
    ওরাও রাজি,,,
    তবে বিয়েটা ও ডাক্তার হবার পর হবে....
    সবার দাওয়াত র‌ইল.....
    আমার ও অপেক্ষা করতে কোন সমস্যা নেই....
    ------সমাপ্ত-----
    আরো ভালোবাসার গল্প পেতে আমার টাইমলাইন ফলো করুন.....
    ধন্যবাদ.....

    ২টি মন্তব্য:

    Fashion

    Beauty

    Travel