ভালোবাসায় আকা দুটি মন 💟💟
লেখা: রাহাত...
(শেষ পর্ব)
লেখা: রাহাত...
(শেষ পর্ব)
- হ্যাঁ মা বলো ?
- ফোন ধোরিস না কেন?
-একটু অফিস এ কাজে ব্যস্ত ছিলাম ।
- ওওও। আজ অফিস ছুটি নিয়ে আই ।
- কেনো ?
- মেয়েটার পড়ার মতো কিছু নেই । সকালে একটা আমার শাড়ি দিছিলাম । কিন্তু এখন কি পড়বে ?
- আচ্ছা তৈরি হতে বলো আমি যাচ্ছি ।
- ফোন ধোরিস না কেন?
-একটু অফিস এ কাজে ব্যস্ত ছিলাম ।
- ওওও। আজ অফিস ছুটি নিয়ে আই ।
- কেনো ?
- মেয়েটার পড়ার মতো কিছু নেই । সকালে একটা আমার শাড়ি দিছিলাম । কিন্তু এখন কি পড়বে ?
- আচ্ছা তৈরি হতে বলো আমি যাচ্ছি ।
বলেই আদনান ছেলে টি বেরিয়ে পড়ে বাসার উদ্দেশ্যে করে । বাসায় এসে ঘরে যেতেই দেখে মেয়েটি বসে আছে ।
- চলুন ( আদনান )
- কই যাবেন ?
- আচ্ছা আপনার নামটাই তো যানা হলো না ।
- আমার নাম তিথি মুনি ।
- খুব সুন্দর । এখন আসুন মা আপনাকে মার্কেট এ নিয়ে যেতে বলছে ।
- না আমার কিছু লাগবে না । একদিকে আপনি অনেক উপকার করছেন ।
- কথা না বলে চলুন ।
- কই যাবেন ?
- আচ্ছা আপনার নামটাই তো যানা হলো না ।
- আমার নাম তিথি মুনি ।
- খুব সুন্দর । এখন আসুন মা আপনাকে মার্কেট এ নিয়ে যেতে বলছে ।
- না আমার কিছু লাগবে না । একদিকে আপনি অনেক উপকার করছেন ।
- কথা না বলে চলুন ।
বলেই তিথি কে সাথে করে নিয়ে চললাম মার্কেট এ । মার্কেট এ এসে তিথি কে বললাম ,,
- কি নিবে এখন বলো ?
- জানি না । তাছাড়া আমার কিছু লাগবে না ।
- তাহলে কি করার চলেন বাসায় যায় ( মন খারাপ করে )
- না মানে একটা থ্রি পিচ হলেই হবে ।
- জানি না । তাছাড়া আমার কিছু লাগবে না ।
- তাহলে কি করার চলেন বাসায় যায় ( মন খারাপ করে )
- না মানে একটা থ্রি পিচ হলেই হবে ।
- মামা থ্রি পিচ দেখান তো ।( আদনান )
- দেখেন আপু ( দোকান দার )
- দেন এটাই দেন ( তিথি )
- না না । এই হলুদ রঙের টা ভালো না । আপনি ওই তিনটা দিন ।
- তিনটা কি করবো ( তিথি )
- চুপ !
- দেখেন আপু ( দোকান দার )
- দেন এটাই দেন ( তিথি )
- না না । এই হলুদ রঙের টা ভালো না । আপনি ওই তিনটা দিন ।
- তিনটা কি করবো ( তিথি )
- চুপ !
তার পর দুটা শাড়ি আর অন্যান্য যা যা লাগে সব নিয়ে । বাসার দিকে যাচ্ছিলেন । এমন সময় হঠাত্ করে সামনে একটা মানুষ বেজে যায় ।
আমি মানুষ টা কে দেখে কিছু মনে করলাম না । কিন্তু তিথি মানুষ টাকে দেখে আমার হাত টা শক্ত করে ধরে আমার পিছুনে লুকিয়ে মৃদু কাদতে থাকে ভয়ে ।
বেপার টা দেখে কেমন জানি খটকা লাগলো । মানুষ টা ত্বক ধরে তাকিয়ে ছিলেন , আর হাসতিছিলেন ।
আমি মানুষ টাকে সড়িয়ে দিয়ে তিথি কে তার সামনে দিয়ে নিয়ে যায় । তার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তিথি আমার হাত টা খুব শক্ত করে ধরে ছিল ।
কিছুই বুঝতে পারলাম না । পড়ে বাসায় আসলাম ।এখন বিকেল 5 টা বাজে। তিথি এখনো চুপ চাপ রয়েছে । কোনো কথা বলছে না ।
বাহির হয়লাম একটু ঘোরাঘুরি করার জন্য । একটু সামনে আসতেই দেখি ওই মানুষ টা । দেখে মনে হলো নেশা করেন । কাছে গিয়ে পকেট থেকে পাচ হাজার টাকা বের করে দেখালাম ।
আর বললাম , বিনিময়ে কিছু প্রশ্নের উওর ,,
সাথে সাথেই রাজি হয়ে গেলেন ।
- আমার সাথে আজ যাকে দেখলে আর হাসলেন তাকে কি চিনেন ?
- হ্যাঁ চিনি ।
- কিন্তু আপনাকে দেখে সে ওইরকম করলো কেনো ?
- ,,,,,,
- কি হলো । বলবেন নাকি চলে যাবো । ( উঠতে যাবো )
- না না বলছি ।
- হুম বলুন ।
- আজ থেকে তিন মাস আগে মেয়ে টা আর তার বাবা এই শহরে আসেন মেয়ে টাকে পড়ানোর জন্য ।
কিন্তু শহরের ওই এলাকার জিসান ভাই এর নজরে পড়েন মেয়ে টা । তাকে এক রাতে তার বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় আর ,,,
- বাচ থামুন । আর বলতে হবে না ।
সাথে সাথেই রাজি হয়ে গেলেন ।
- আমার সাথে আজ যাকে দেখলে আর হাসলেন তাকে কি চিনেন ?
- হ্যাঁ চিনি ।
- কিন্তু আপনাকে দেখে সে ওইরকম করলো কেনো ?
- ,,,,,,
- কি হলো । বলবেন নাকি চলে যাবো । ( উঠতে যাবো )
- না না বলছি ।
- হুম বলুন ।
- আজ থেকে তিন মাস আগে মেয়ে টা আর তার বাবা এই শহরে আসেন মেয়ে টাকে পড়ানোর জন্য ।
কিন্তু শহরের ওই এলাকার জিসান ভাই এর নজরে পড়েন মেয়ে টা । তাকে এক রাতে তার বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় আর ,,,
- বাচ থামুন । আর বলতে হবে না ।
টাকা টা দিয়ে বাসায় আসলাম । এখন বুঝতে পারছি । তিথি কেনো ওই রকম করছিলো তার সামনে । যায় হোক প্রতিজ্ঞা টা ভাঙ্গেই হবে ।
একটি মেয়ে যে কিনা নিষ্পাপ । তার তো কোনো দোষ ছিলো না ।
এই কারনে আমার অথি কে আমি হারিয়ে ছি আর কাউকে হারাতে চায় না । তাই বাসায় এসে তিথি কে ডাকলাম ,,
- হুম বলুন ?
- শাড়ি পড়ে আসো ।
- কেনো । এখন তো রাত শাড়ি পড়ে কি করবো ।
- এতো বেশি বুঝো কেন। যা বলি তাই করো ।
- হুম বলুন ?
- শাড়ি পড়ে আসো ।
- কেনো । এখন তো রাত শাড়ি পড়ে কি করবো ।
- এতো বেশি বুঝো কেন। যা বলি তাই করো ।
তিথি দশ মিনিট এর মধ্যে শাড়িটা পড়ে আসে । আর আদনান তার হাত টা ধরে নিয়ে যায় কাজি অফিস এ । আর সাথে সাথেই বিয়া করেন ।
কিন্তু আদনান সাইন দিলেও মেয়ে টা দিতে চাচ্ছে না । কিন্তু আদনান এর একটা ধমক এ সাইন দিয়ে ফেলে ভয়েতে ।
বিয়া হলে আদনান ফোন দেয় বাসায় ,,
- হ্যালো মা ?
- হ্যাঁ রে তুই এতো রাতে তিথি কে কই নিয়ে গেলি ।
- নাদিক কাকুর অফিস এ এসো এখোনি ।
- ওই অফিস না কাজি অফিস ।
- হুম কথা না বলে তারা তারি এসো ।
- হ্যাঁ রে তুই এতো রাতে তিথি কে কই নিয়ে গেলি ।
- নাদিক কাকুর অফিস এ এসো এখোনি ।
- ওই অফিস না কাজি অফিস ।
- হুম কথা না বলে তারা তারি এসো ।
15 মিনিট পড় মা আসলে মাকে তিথি কে দিয়ে বললাম সোজা বাসায় যাবা । মা বললো তুই কোথায় যাবি । আমি বললাম আমার একটা কাজ আছে ।
বলেই চলে যায় একটা বন্দুক এর দোকানে । সেখান একটা বন্দুক কিনে নিয়ে চলে যায় সেই মানুষ টির কাছে আর তাদের জিসান ভাই এর ঠিকানা নিয়ে তার ঠিকানায় চলতে থাকি ।
আজ খুব মনে পড়ছে অথি পাগলিটার কথা । সামান্য এখটা ভুল এর জন্য হারিয়ে ছিলাম ।
আমি জানি এই জিসান এর মতো একজন কেউ আমার অথি কে খুব কষ্ট দিয়ে ছিল । যার ফলে হারিয়ে ফেলেছিলাম আমার অথিকে ।
কিন্তু এই তিথি কে আর হারাতে চাইনা । ধর্ষিতা মেয়ে কে নিয়েই বাচতে চাই যা আজ থেকে পাচ বছর আগে করতে চেয়ে ছিলাম ।
এই সব ভাবতে ভাবতে এসে যায় ঠিকানায় । দেখি বস একায় বসে নেশা করছে । বন্দুক টা তার মাথা বরাবর করে মেরে দিলাম । সন্ধ্যা ছিলো বলে কেউ দেখতে পারে নি ।
আজ খুব নিজেকে হালকা মনে হচ্ছে । কেনো জানি না ।
এই দিকে তিথি আদনান এর সেই ডায়রি টা পড়ে ফেলেছে । যার ভিতর ছিল আজ থেকে পাচ বছর এর ঘটনা । পড়ে তিথি কাদতে থাকে আর বলতে থাকে সেও আমার মতো শিখার হয়ছিল তাদের ।
এরি মধ্যে আদনান বাসায় এসে নিজের ঘরে যায় । আর দেখতে পারে তার খাটে বসে আছে তিথি ।
আদনান কে দেখেই তিথি নেমে নিচে আসে আর পা ধরে সালাম করে কাদতে থাকে । আর বলতে থাকে আমি যে ,,,
আদনান আর বলতে দেয় না । কানে কানে ফিস ফিস করে বলে তুমি যায় হও না কেন । অতীত কে অতীতেই থাকতে দাও । বর্তমান কে ধরে বাচতে শিখো।
এই দিকে আদনান নিচে বিছানা পাড়িয়ে তিথি কে বলে তুমি উপরে ঘুমাও । আর আদনান নিচে ঘুমিয়ে পড়ে ।
এই দিকে আদনান নিচে বিছানা পাড়িয়ে তিথি কে বলে তুমি উপরে ঘুমাও । আর আদনান নিচে ঘুমিয়ে পড়ে ।
দরজা খোলা ছিল বলে বাহিরে থেকে ভিতরে সব দেখা যাচ্ছিলো । আদনান এর মা কি যেনো করতে অন্য ঘরে যাচ্ছিলেন এমন সময় দেখে আদনান নিচে ঘুমিয়ে আছে ।
আস্তে করে আদনান কে ডাকদেন । আদনান শুনে বাহিরে যান ।
আর তিথি তো কাদছেই অন্য দিক হয়ে ।
- কি করছিস এই সব ?(মা)
- কেনো ?
- নিচে কেন তুই আর তোর বউ উপরে । তাহলে বিয়া করলি কেন ?
-,,,,,,
- আদনান দেখ অনেক সহ্য করছি আর না । পাচ পাচটা বছর নিজেকে একদম শেষ করে ফেলেছিস ।
-,,,,,
- এই বার pls তোর পায়ে পরছি বাবা মেয়েটাকে নিয়ে বাচতে শিখ ।
- মা কি করছো এই সব । ঠিক আছে আমি নতুন করে জীবন শুরু করবো ।
- কেনো ?
- নিচে কেন তুই আর তোর বউ উপরে । তাহলে বিয়া করলি কেন ?
-,,,,,,
- আদনান দেখ অনেক সহ্য করছি আর না । পাচ পাচটা বছর নিজেকে একদম শেষ করে ফেলেছিস ।
-,,,,,
- এই বার pls তোর পায়ে পরছি বাবা মেয়েটাকে নিয়ে বাচতে শিখ ।
- মা কি করছো এই সব । ঠিক আছে আমি নতুন করে জীবন শুরু করবো ।
বলেই ঘরে যায় । গিয়ে দরজা লাগিয়ে দেয় একটু জোরে করেই । কিন্তু তিথি পাগলিটা এইদিকে তাকাচ্ছে না ।
খাটে গিয়ে তার পাশে শুয়ে পরলাম । শুতেই বলে ওঠলো ,,
- কেনো আসলে । করুনা করতে আসলে । কারু করুনার দরকার নেই ( অভিমান সুরে )
- (চুপ)
- (চুপ)
আস্তে করে হাতটা ধরে আদনান তিথির । আর তিথি এই দিকে তাকিয়ে লজ্জায় চোখ বন্ধ করে থাকে । আর আদনান বলে ওঠে আজ চোখ টা বন্ধ করেই থাকো ।
- i love you .. ( আদনান)
- এই কথা সব সময় বলতে হবে । যখন রাগে থাকবো তখন । সকালে ঘুম থেকে ওঠে বলতে হবে । রাতে ঘুমানোর আগে বলতে হবে সব সময় বলে হবে ।
- ঠিক আছে ।
- এই কথা সব সময় বলতে হবে । যখন রাগে থাকবো তখন । সকালে ঘুম থেকে ওঠে বলতে হবে । রাতে ঘুমানোর আগে বলতে হবে সব সময় বলে হবে ।
- ঠিক আছে ।
বলেই জরিয়ে নেয় বুকে । ব্যাচ হয়ে গেলো । আর তাদের দুটি মন আকা যায় ভালোবাসায়।
:;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;সমাপ্তি;;;;;;;;;;;;;;
(ভুল গুলি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন , আর উৎসাহ জানাতে ভুলবেন না যাতে নতুন গল্প লেখতে পারি )
নতুন নতুন ভালোবাসার গল্প,বাসর রাতের গল্প ও নতুন নতুন জোকস পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
উত্তরমুছুনwww.valobasargolpo2.xyz,
বাংলা মজার জোকস,
বাংলা কৌতুক,
হাসির কৌতুক,
bangla jokes,
bangali jokes, mojar jokes,
bangla funny koutuk,
hasir koutuk,
bangla koutuk,
ভালবাসার গল্প,
valobasar Golpo,
Sad Golpo,
মন করার গল্প,
bangla hasir koutuk doctor jokes